ট্যানিং ওয়েল হিসেবে নারিকেল তেলের ব্যবহার
ট্যানিং এর ক্ষেত্রে নারিকেল ব্যবহারের সুবিধা
- কম এসপিএফ (সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর) আপনার শরীরে ভিটামিন ডি আরও বেশি ঢুকতে পারে
- সম্পৃক্ত চর্বি এবং ভিটামিন আপনার ত্বকের আর্দ্রতা কমানো প্রতিরোধ করে।
- নারিকেল তেলে ছত্রাকবিরোধী ও ব্যাকতেরিয়াপ্রতিরোধী উপাদান আছে যা আপনার ত্বকের সংক্রমণ রোধ করে।
- নারিকেল তেলের ত্বক ফেটে যাওয়া প্রতিরোধ করে।
- নারিকেল তেল মেলানিন উৎপাদনে সাহায্য করে, সেটার জন্য ত্বক স্বাভাবিকভাবে গাঢ় হয়।
আপনি কি জানেন, নারিকেল তেল চামড়াকে আরও গাঢ় করার জন্য ব্যবহার করা যায়? এটার ক্রান্তীয় সুবিধার জন্য নারিকেল তেল দিয়ে শুধু যে এই কাজ করা যায় সেটাই নয়, ত্বক আরও বেশি আর্দ্র হয়।
যে কারণে নারিকেল তেল আপনার জন্য আদর্শ গাঢ় করার সমাধান
ভিটামিন ডি শুষে নেয়
ভিটামিন ডি আপনার শরীর ও ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। নারিকেল তেলের কম এসপিএফের জন্য ত্বকে ভিটামিন ডি আরও ভালোমতো প্রবেশ করতে পারে।
প্রাকৃতিক আর্দ্রতাকারক
নারিকেল তেলের মধ্যে যে স্থিতিশীল সম্পৃক্ত চর্বি পাওয়া যায় সেটা আপনার ত্বকের ওপর একটা সুরক্ষার প্রলেপ দেয়। ভিটামিনের সঙ্গে ফ্যাট ত্বকের আর্দতা কমানো ঠেকানোতে অবদান রাখে। নারিকেল সেল সেই সঙ্গে আপনার ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে ও ক্ষতি ঠেকাতেও অবদান রাখে।
ব্যাকতেরিয়া প্রতিরোধী ও ছত্রাকপ্রতিরোধী ভূমিকা
আপনি যখন সূর্যের নিচে ঘন্টার পর ঘন্টা থাকেন, তাহলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ও অন্যান্য জীবাণুর জন্য সংক্রমণ হতে পারে। নারিকেল তেলে মিডিয়াম চেইন ট্রাইগ্লিসারাইডস (এমসিটি), লরিক এসিড, ক্যাপরিক এসিড ও মিরিসটিক এসিড থাকে। এর সঙ্গে ছত্রাকবিরোধী ও ব্যাকতেরিয়াপ্রতিরোধী ভূমিকার জন্য ত্বকে সংক্রমণ ঠেকাতেও ভূমিকা রাখে।
জ্বালাপোড়া রোধ করে
নারিকেল তেল ধূলাবালি ও রোদের জন্য ত্বকে যদি কোনো জ্বালাপোড়া হয় সেটা প্রতিরোধ করে। একই সঙ্গে ত্বক ফেটে যাওয়া ঠেকাতেও অবদান রাখে।
মেলানিনের উৎপাদন বাড়ায়
আপনার শরীরের গাঢ় রংটা আসলে মেলানিন নামে বিশেষ এক ধরনের রঞ্জন উপাদানের জন্য হয়ে থাকে। আপনার ত্বক যত বেশি গাঢ় হয়, তত বেশি মেলানিন উৎপাদিত হয়। নারিকেল তেল মাখলে শরীরে মেলানিনের উৎপাদনও বেড়ে যায়।
পরবর্তীতে আপনার বন্ধুকে চামড়া গাঢ় করার জন্য নারিকেল তেল ব্যবহার করতে বলুন।
Source:
POST A COMMENT
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অবশ্যই লগইন করতে হবে।